বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার সুন্দরবন। সুন্দরবনের উপকূলীয়র্বতি এলাকা কাকদ্বীপ, ফ্রেজারগঞ্জ,
পাথরপ্রতিমা , অধিকাংশ মৎস্য জীবির, যারা সারা বছর সংসার প্রতিপালনের জন্য কেউ গভীর সমুদ্রে মাছ ধরে, কেউ আবার ছোট নদীতে মাছ ধরে, অনেকেই আছে শুটকি মাছের ব্যবসা করে সংসার প্রতিপালন করে।
এদের মধ্যে অধিকাংশ শুটকি মাছ ব্যবসায়ীকে দেখতে পাওয়া যায় পূজারগঞ্জ কাকদ্বীপ পাথরপ্রতিমা এলাকায়,
যারা প্রতিনিয়ত ছোট ছোট নৌকার মৎস্যজীবীর কাছ থেকে সামুদ্রিক মাছ কিনে উপকূলীয় প্রতি নদীর চরে শুকনো করে পাইকারি ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে বিদেশি চালান করে, সেখান থেকে যায় ইনকাম হয় তাতে দিয়েই সংসার প্রতিপালন।
কিন্তু এবারে কয়েক মাস আগে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক খারাপ হওয়ায় শুটকি মাছের ব্যবসা তলানিতে ঠেকেছে। ইতিমধ্যে নেমেছি বর্ষার তার মধ্যে ব্যবসা আর হবে না বলেই ধারণা স্থানীয় ব্যবসায়ীদের।
এই শুটকি মাছ ব্যবসায়ীদের দাবি সরকার সবাইর জন্য সবই করছে তাদের জন্য কিছু করুক। না হলে তাদের সংসার প্রতিপালন করতে হিমসিম খেতে হবে, অধ্যারে বা অনাহারে দিন কাটাতে হবে এই সমস্ত পরিবারকে।
তবে নামখানা ব্লক এর ফ্রেজারগঞ্জ অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি প্রসেনজিৎ দাসের দাবি ইতিমধ্যে মৎস্যজীবীদের উন্নয়নের স্বার্থে তৈরি হয়েছে অত্যাধুনিক হারবার, তাদের জন্য নানা রকম উন্নয়নমূলক কাজ করা হচ্ছে।
আগামী দিনে আরো উন্নয়ন হবে এলাকায়।
এখন দেখার প্রকৃত উন্নয়নের মধ্যে দিয়ে এই মৎস্যজীবীরা জীবন ধারণ করতে পারে কিনা।