বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির পর এবার জিটিএ নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। তাতে স্থগিতাদেশ চেয়ে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করেছিল রাজ্য সরকার। কিন্ত তাতে কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি আদালত।
পাহাড় নিয়োগ দুর্নীতিতে ভুয়ো চিঠি নিয়ে সিবিআই অনুসন্ধান বহাল ডিভিশন বেঞ্চে। যদিও পুলিশের তদন্তে স্থগিতাদেশ দিলো না হাইকোর্ট। বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের ডিভিশন বেঞ্চ। ২৫ এপ্রিল সিঙ্গেল বেঞ্চে তাদের প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।
িজটিএ-র শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলাতেও নাম জড়িয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়। রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেলে রয়েছেন তিনি। এমনকী জিটিএ নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়িয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যেরও। যদিও সেসব মিথ্যে অভিযোগ বলে দাবি করেছেন তৃণমূল নেতা। তাতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ।
শুক্রবার ডিভিশন বেঞ্চে আর্জি জানিয়েছিল রাজ্য সরকার। তাতে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডনের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ জানায় কেন সিবিআই তদন্তের প্রয়োজন নেই। রাজ্য সরকারের কাছে এই নিয়োগ নিয়ে রিপোর্টও চাওয়া হয়। সব পক্ষের মতামত শোনার পর বিচারপতিদের বেঞ্চ সিবিআই তদন্তেই সিলমোহর দিয়েছে।
সিবিআই নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে একটি চিঠি পেয়েছিল। তাতে পাহাড়ে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ করা হয়েছিল। তাতে শাসক দলের একাধিক নেতার নাম ছিল। তারপরেই শুরু হয় তদন্ত।