বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: আর জি কর কাণ্ডের প্রভাব কি উপনির্বাচনে পড়বে? এমন প্রশ্ন ছিল শাসক দলের অনেকের মনে। কিন্তু ফল বের হবার পড়ে দেখা গেলো উল্টো তৃণমূল অনেকটা ভোট বাড়িয়ে নিয়েছে।
এই সুযোগ হাতছাড়া করতে রাজি না মেয়র ফিরহাদ হাকিম। রবিবার মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম নাম না করেই সুখেন্দু শেখর রায়ের আরজি কর সংক্রান্ত মন্তব্য প্রসঙ্গে সাফ বলেন, “দলে থাকলে দলীয় শৃঙ্খলা মানতে হবে। আরজি কর সংবাদমাধ্যমের চাপিয়ে দেওয়া ইস্যু ছিল। রাজ্যের কোনও দোষ ছিল না। তাতে যাঁরা সরকারের সমালোচনা করেছেন, দল তাঁদের পাশে থাকবে না।” স্পষ্টত বোঝা যায় সাংসদ সুখেন্দু শেখর তাঁর আক্রমনের কেন্দ্রে।
সামনেই তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠক। সেখানে নিশ্চই এই সমস্ত বিষয় নিয়েই আলোচনা হবে। কিন্তু আদৌ কি তৃণমূলের জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন সুখেন্দু শেখর রায়? শেষ বৈঠকে ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ। এবার কী প্রবীণ ও সুবক্তা এই তৃণমূল নেতাকে দেখতে পাওয়া যাবে দলীয় জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকে অংশ নিতে? সূত্রের খবর এখনও তার কাছে বৈঠকে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ যায়নি। তিনি কি আর জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য থাকছেন? সময় এর উত্তর দেবে। তবে দলের অন্দরে তিনি যে কোনঠাসা হয়ে পরেছেন তাতে কোনো সন্দেহ নেই।