বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: ভরা পর্যটনের মরসুমে, ভরসা টয় ট্রেন। বিদেশীদের কাছে তো টয় ট্রেন এক অতি আশ্চর্য জিনিস। দার্জিলিঙে আসলেই খোঁজ করেন টয় ট্রেনের। কিভাবে যায়? কোথা থেকে কতদূর যায় ? এবং কি কি দেখতে পাওয়া যায় ? নানান ধরনের জিজ্ঞাসা।
এক কথায় শৈল শহরের মূল আকর্ষণ বলতে পারা যায় এই টয় ট্রেনকেই। পর্যটকরা আছেন শুধু ঘুরতে নয়, এই টয় ট্রেনের মজা উপভোগ করতে। বিশেষ করে আফ্রিকানদের কাছে টয় ট্রেন অতি আশ্চর্য বস্তু। টয় ট্রেনের মহিমা যে কি, বুঝতে পারা যায় টিকিট কাউন্টারে টিকিট কাটতে গেলে, বুকিং হয়ইনা। যারা যারা নিশ্চিন্তে টয় ট্রেনে ভ্রমণ করেন তারা কত আগের থেকে টিকিট কেটে রাখেন, কেউই সেটা বলতে পারবে না। মানুষের কাছে পছন্দের অন্যতম সহজ তো হলো এই টয় ট্রেন। এবারে বাধা ভিন্ন ঘটেনি পাহাড়ে, এই টয় ট্রেনকে ঘিরে। মোটামুটি ভালোভাবেই চলছে। এখনো চলছে। টয় ট্রেনকে অত্যাধুনিক গড়ে তুলতে, উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। নিচ্ছে পর্যটন দপ্তর। ট্রেনের মধ্যে গান শোনা, স্নাক্স খাওয়া এবং ম্যাগাজিন পড়া ভবিষ্যতে এইসব নিয়েও চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। সবাই সবকিছুই সময়ের অপেক্ষা, তবে এইভাবে তৈরি হলে হয়তো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়ে যাবে এই টয় ট্রেন, যেটা পেয়েও গেছে হয়তো। আগামী দিনে ইউরোপিয়ানদের কাছে মোহ ময় বস্তু হয়ে উঠতে চলেছে এই টয় ট্রেন। টয়ট্রেন কে ঘিরেই পর্যটন, আপাতত এই ভাবেই এগোতে চায় পর্যটন দপ্তর।