বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: পর্যটনকে হাতের তালুর মত চেনেন তিনি। রাজ বসু যেন একটা আলাদা প্রতিচ্ছবি। পর্যটন এবং তার ভূমিকা, বিশ্বের দরবারে এমন ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি, তার তুলনা করাই যায়। এই যে পর্যটন, তিনি শিখিয়েছেন শুধু বড় গাড়ি এবং অট্টালিকার মধ্যেই, পর্যটন সীমাবদ্ধ নেই, পর্যটন সীমাবদ্ধ থাকতে পারেনা।

পর্যটন হারিকেনের মধ্যেও আছে, আদিবাসীদের নাচের মধ্যেও আছে, আবার পাঁচ টাকার আলুর চপের মধ্যেও আছে। এই ব্যাপারটাকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন রাজ বসু। তিনি এক আলাদা ভূমিকা, নিয়ে এক যোগ্য নাবিক এর মত পর্যটনের নৌকা নিয়ে এগিয়ে চলেছেন। রাজ বসু অবশ্য নিজে কিছু স্বীকার করেন না, তিনি বলেন আমি এক সামান্য মানুষ, ভালবাসি ঘুরতে, ভালবাসি পাখির ডাক শুনতে, এবং ভালবাসি ছবি আঁকতে। এই সব মিলেই পর্যটন। আমার কাছে পর্যটন মানেই ভালোবাসা। আমার কাছে পর্যটন মানে আবেগ, শুধু তাই নয় কর্মসংস্থান। রাজ বসু জানালেন এই যে মানুষ এত ছুটছেন পর্যটনের পিছনে পিছনে, ভালোবাসা না থাকলে হয়? কিভাবে ভালোবাসা ছাড়া এগোনো যাবে। আমি গ্রামের সহজ সরল মানুষের মধ্যে, অনেক কিছু দেখতে পাই। সেগুলোকে নিয়ে আমি একটা বাড়ি তৈরি করেছি, একেবারে স্বপ্নের বাড়ি। পর্যটন কে যে জায়গায় তুলে নিয়ে গেছেন রাজ বাসু, চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। তার সমালোচকরা ও আছেন তারাও ভালোভাবে বুঝতে পারেন, কিন্তু ভয়ে বলতে চান না, তাই রাজ বসু নিজেই জানিয়েছেন সবকিছুই আমার শক্তি। আমার ইচ্ছে, তাই আমি এগিয়ে যেতে চাই পর্যটন কে নিয়ে। যদি উত্তরবঙ্গ ভবিষ্যতে, বিশ্বের মানচিত্রে পর্যটন নিয়ে এক স্থায়ী জায়গা করতে পারে তবে আমার থেকে বেশি খুশি আর কেউ হবে না। জানালেন রাজ বসু।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *