বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: এটা হয়তো প্রত্যাশা ছিল। কারণ বাংলাদেশের আদালত এখন অনেকটাই হিন্দু বিরোধীদের নিয়ন্ত্রনে। ইউনূসের আমলে বাংলাদেশে বিচারের নামে কার্যত প্রহসন চলছে।
বিচার প্রক্রিয়া ছাড়াই, শুনানি ছাড়াই রাষ্ট্রদ্রোহী তকমা দিয়ে চিন্ময় প্রভুকে জেলে রেখে দিতে চায় বাংলাদেশ? নতুন বছরে চিন্ময় প্রভু জামিন পাবেন, এমনটাই আশা করেছিলেন সকলে। যদিও তা না হওয়ায় ভেঙে পড়েছেন কলকাতা ইসকনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাধারমণ দাস। সুপ্রিম কোর্ট ও চট্টগ্রাম আদালতের বার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হওয়ায় স্থানীয় আইনজীবীর পরামর্শর প্রয়োজন নেই বলে সাফ জানিয়েছিলেন অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য। এদিন চট্টগ্রাম আদালতের তরফে অবশ্য জানানো হয়, সন্ন্যাসীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগের যাবজ্জীবনের সাজার বিধান রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই কি করে আদালত ‘রাষ্ট্রদ্রোহ’ শব্দটা ব্যবহার করেন!
নিম্ন আদালতে জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে যাওয়ায় এবার উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন জানানো হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী অপূর্ব ভট্টাচার্য। এদিন একইসঙ্গে চট্টগ্রামের আদালতের শুনানির একাধিক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আমরা। তবে ভিডিয়োতে আদালতের ভেতর চরম বিশৃঙ্খলা দেখা গিয়েছে বলে দাবি। কার্যত একপক্ষের নির্দেশের জোরজুলুমে বাংলাদেশের আদালতে রায় ঘোষণা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।