বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক:বাংলাদেশের কোটা আন্দোলেনের গভীরে ছিল পাকিস্তানের পরিকল্পনা মাফিক ভারত বিরোধী ও হিন্দু বিরোধী আন্দোলেন। তা হয়তো সেই সময় আন্দোলনকারী ছাত্ররা বুঝতেও পারে নি।
কিন্তু শেখ হাসিনা দেশ ছাড়র পরেই বোঝা যায় বাংলাদেশের পুরো আন্দোলকে নিয়ন্ত্রণ করছে জামাত সহ কিছু পাকিস্তানপন্থী উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি। আর তা আরও স্পষ্ট হলো এক সাংবাদিক নিগ্রোহকে কেন্দ্র করে। চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের পর বাংলাদেশে পাকড়াও সাংবাদিক মুন্নি সাহা। তিনি এক অনলাইন পোর্টালের সঞ্চালকও। শোরগোল পড়তেই তড়িঘড়ি তাঁকে ছেড়ে দেয় ঢাকা পুলিশ।
পুলিশ জানায় তারা কিছু লোকের হাত থেকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে, তাকে গ্রেফতার করা হয় নি।
সূত্রের খবর, সারা বাংলাদেশ ব্যাপী চলে এক নতুন সাম্প্রদায়িক আন্দোলেন – যার মূল শ্লোগান হলো – ‘হিন্দুরা এই দেশ ছাড়ো।’ তেজগাঁও থানার ওসি বলেন, সাংবাদিক মুন্নী সাহা রাত ১০টার দিকে কারওয়ান বাজারের জনতা টাওয়ারের অফিস থেকে বের হওয়ার পর কিছু ব্যক্তি তাঁকে ঘিরে ধরেন। পরে তাঁকে নিয়ে যায় পুলিশ। কিন্তু সাংবাদিক ‘গ্রেফতার’ হয়েছেন, এই খবর ছড়ানো মাত্রই শোরগোল পড়ে যায়। শতাধিক ব্যক্তি সাংবাদিকের বিচারের দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। তাতে পরিস্থিতি আরও তপ্ত হতে থাকে। পরে পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেন। জানা যাচ্ছে, এর আগেও ওই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ আছে পুলিশের।