বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: আনুষ্ঠানিকভাবে এই তথ্যর কোনো সত্যতা সামনে না আসলেও ‘দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস’ কিংবা ‘ইউএসএ টুডে’র মতো পত্রিকায় এই নিয়ে প্রতিদিন খবর প্রকাশিত হচ্ছে। এমনকি গুগল এই তথ্যর সত্যতা স্বীকার করছে।
কিন্তু কেন? একটা কথা প্রথমেই বলে রাখা দরকার জো বাইডেনের সময়ও এই প্রবনতা ছিল। কিন্তু হঠাৎ তা অনেকটা বেড়ে গেছে। সোজা কথায়, আমেরিকা ছেড়ে অন্যত্র সরে পড়ার ধুম লেগেছে মার্কিনীদের মধ্যে! সপ্তাহখানেক হল মার্কিন মসনদে প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত হয়েছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের। আর তার পর থেকেই এই প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে। আমেরিকা এখন বিশ্বের কাছে আদরের দেশ। সেখানে থাকতে পারলে বহু বিদেশি নিজেদের ধন্য মনে করেন। অথচ ওদের দেশের মানুষেরা সব সরতে চাইছে কেন?
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে, যাঁরা নিজেদের ‘লিবারাল’ বলে দাবি করেন, তাঁদের মতে ট্রাম্পের রাজত্বে তাঁদের কোনও স্থান থাকতে পারে না। অভিবাসীদের নিয়ে ট্রাম্পের মন্তব্য কিংবা গর্ভপাত-বিরোধী অবস্থানের ‘প্রিজমে’ দেখে তাঁরা বর্ষীয়ান রিপাবলিকান নেতাকে এক বিভাজনকারী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবেই দেগে দিচ্ছেন। আর তাই আমেরিকা ছেড়ে অন্যত্র সরে পড়াই সমীচীন বলে মনে করছেন তাঁরা। বলে রাখা ভালো, ২০১৬ সালে যখন ট্রাম্প প্রথমবারের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট হন তখনও একই ট্রেন্ড লক্ষ করা গিয়েছিল। ট্রাম্পের সঙ্গে সঙ্গে ফিরেছে সেই ট্রেন্ডও।