বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক:বীরভূম আছে বীরভূমেই। কে বলবে যে কেষ্ট নেই? কেষ্ট বিহীন বীরভূমের বিভিন্ন জায়গা থেকে অজস্র অভিযোগ আসছে।
প্রায় সমস্ত অভিযোগ শাসক দলের বিরুদ্ধে। এই পরিস্থিতিতেই শতাব্দী রায়ের মুখোমুখি এক বৃদ্ধা। পরনে সাদা থান! মাথায় ঘোমটা টানা। দুঃসাহসী সেই বৃদ্ধা। ভোটের দিন, তপ্ত বীরভূম। আনাচ কানাচ থেকে বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর আসছে। বীরভূমের প্রার্থী শতাব্দী তখন গাড়িতে ভোট পরিদর্শনে বেরিয়েছেন। সঙ্গে রয়েছেন অনুগামী-নিরাপত্তারক্ষীরাও। আচমকাই ওই মহিলা এক্কেবারে শতাব্দী রায়ের গাড়ির সামনে চলে আসেন। সজোরে ব্রেক কষেন গাড়ি চালক। তারপরের ঘটনা একেবারেই অনাকাঙ্খিত। কেউই হয়তো এমন কিছু হবে ভাবেন নি।
একেবারে শতাব্দী রায়ের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ উগরে দেন ওই বৃদ্ধা। সরকারি কোনও ভাতাই না পাওয়ার অভিযোগ ওই বৃদ্ধার। আর ভোটের দিন সেই ক্ষোভই শতাব্দীর সামনে উগরে দেন ওই বৃদ্ধা। শতাব্দী চাতরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাচ্ছিলেন। সেখানে যাওয়ার পথেই ওই বৃদ্ধার প্রশ্নের মুখোমুখি হন তিনি। বৃদ্ধার অভিযোগ, “সরকারি ভাতার কোনও টাকাই পাই না। সব টাকাই তোমার দলের কর্মীরা নিয়ে নেয়।” শতাব্দী যদিও ওই বৃদ্ধার প্রশ্নের কোনও উত্তরই দেননি। কেবল বৃদ্ধার হাত ধরে চলে যান তিনি। সকলেই স্তম্ভিত হয়ে যায় এই ঘটনায়।