বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক ::
রবিবাসরীয় সকালে উত্তর থেকে দক্ষিণ – সর্বত্র ঢাকা কুয়াশার চাদরে। রাস্তায় মানুষ কম, গাড়ি কম। কারণ দৃশ্যমানতার প্রবল অভাব। পারা নেমেছে পশ্চিমের জেলাগুলিতে। হাড় কাঁপানো ঠান্ডা পুরুলিয়া, বাঁকুড়ায়। তীব্র কুয়াশা ও অকাল বর্ষনে আলু চাষীদের মাথায় হাত। যদি বৃষ্টির বন্ধ না হয় তাহলে আলু গাছের অকাল মৃত্যু হতে পারে।
আলিপুর আবহাওয়া অফিস জানাচ্ছে, রবিবার ফের দক্ষিণবঙ্গের ৭ জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা। হাওয়া অফিস বলছে জাঁকিয়ে শীতে কাঁটা সাগরের বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত। বিপরীত ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে জলীয় বাষ্প ঢুকেই চলেছে। সে কারণেই এই অবস্থা। কিছুটা বেড়ে এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫.২ ডিগ্রি। তবে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নীচেই থাকবে। এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। এদিন সকাল থেকেই কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী সমস্ত জেলাতেই চলছে কুয়াশার দাপট তবে বেলা বাড়লে ধীরে ধীরে কাটবে কুয়াশার জট।
উত্তরবঙ্গে পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে জমাট বাঁধা কুয়াশা। সমতল থেকে পাহাড়ে ওঠার গাড়ি সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। তার মধ্যে হাড় কাঁপানো শীত। দার্জিলিং ও কালিংপঙে মৃদু তুষারপাতের আশায় পর্যটকেরা। আরো কয়েকদিন এমন আবহাওয়া থাকবে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস।