নিজস্ব প্রতিনিধি :(মল্লারপুর-বীরভূম):- মানুষের জীবন চক্রটি এক অদ্ভুত প্রকৃতির। শিশুকালে ভালোবাসা নামক যে রসের সৃষ্টি হয়, সেটি ধীরে ধীরে, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিপক্ব হতে থাকে।
আর সেই ভালোবাসার সাক্ষী রাখলো মল্লারপুর থানার নান্দরা গ্রামের মেয়ে ইতু এবং বাপ্পা মন্ডল। তারা নিজেরা ভালোবেসে বিয়ে করে কিন্তু মাধ্যমিকের এডমিট কার্ডে তখনও তিন মাস বাকি ১৮ বছর পূর্ন হতে।
ইতুর বাবা দিলিপ দত্ত সেই সুযোগে মেয়েকে জোর করে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। অবশেষে ইতু এক প্রতিবেশীর দ্বারা খবর পাঠায় তার স্বামী কে। পরবর্তীকালে ইতুর স্বামী বাপ্পা নপাড়া মহিলা কল্যাণ সমিতিতে খবর দেয়। সমিতির সদস্যরা ১২ ডিসেম্বর ২০১৮ সারেজমিনে ঘটনাটির সঠিক তদন্ত করে দেখে এবং থানার অনিয়মের ঘটনা শোনে। পরবর্তীকালে জেলার প্রোটেকশন অফিসার কে জানান গোটা বিষয়টি।
প্রোটেকশন অফিসার ১৭/১২/২০১৮ ইতুর পরিবার ও ইতু কে ডেকে পাঠান। ইতু যাতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে সেই জন্য তাকে ১ মাস হোমে রাখা হয়। এদিন ১৭/০১/২০১৯ ইতু এবং ইতুর পরিবার কে ফের ডেকে পাঠানো হয়।
ইতু সরাসরি জানায় সে তার স্বামীর সাথে থাকতে চাই। প্রোটেকশন অফিসার তাদের রেজিস্ট্রি করিয়ে দেন।