বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: নতুন সরকার গঠন হলেও হিংসা থামছে না বাংলাদশে। একাধিক জায়গায় তাণ্ডব চালাচ্ছে দুষ্কৃতিরা। থানা থেকে বাসভবন কোনও কিছুই বাদ যাচ্ছে না দুষ্কৃতিদের হামলা থেকে। নির্বিচারে চলছে হত্যালীলা। এই স্বাধীনতাই কি চেয়েছিলেন ছাত্ররা।

হাসিনার পদত্যাগ চেয়েছিলেন ছাত্ররা। তিনি পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পরেও কেন থামছে না হিংসা। গত তিনদিন ধরে হত্যালীলা চলছে বাংলাদেশে। পুলিশ, সেনা থেকে শুরু শিল্পীরা পর্যন্ত আক্রান্ত হচ্ছে। ঢাকা, কুষ্ঠিয়া, যশোর, ফরিদপুর সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে একের পর এক জায়গায় হামলা চালানো হচ্ছে। কোথাও পিটিয়ে, কোথাও পুড়িয়ে হত্যা করা হচ্ছে। আবার কোথাও হত্যা করে রাস্তায় ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

এতোটাই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে সেখানে। এই হিংসা কারা ছড়াচ্ছেন। কেন হত্যালীলা চলছে বাংলাদেশে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে দিয়েছে। গতকাল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান নির্বাচিত হয়েছেন মহম্মদ ইউনুস। আজ বিএনপি কেন্দ্রীয় সমাবেশ ডেকেছে। হাসিনা অনুগামীদের হত্যা তো করা হচ্ছেই একাধিক সরকারি দফতরে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে একাধিক মন্ত্রীদের আবাস।

এতোটাই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে সেখানে। এই হিংসা কারা ছড়াচ্ছেন। কেন হত্যালীলা চলছে বাংলাদেশে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে দিয়েছে। গতকাল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান নির্বাচিত হয়েছেন মহম্মদ ইউনুস। আজ বিএনপি কেন্দ্রীয় সমাবেশ ডেকেছে। হাসিনা অনুগামীদের হত্যা তো করা হচ্ছেই একাধিক সরকারি দফতরে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে একাধিক মন্ত্রীদের আবাস।

এদিকে হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় জানিয়েছেন তাঁর মা শেখ হাসিনা ছাত্রদের হত্যা চাননি। সেকারণেই তিনি পদত্যাগ করেছেন। ছাত্রদের দাবি মেনেই পদত্যাগ করেন তিনি। কিন্তু তারপরেও থামেনি বাংলাদেশের হত্যালীলা। অথচ তাঁর মাকে বারবার কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়েছে। এদিকে আমেরিকাও হাসিনাকে আশ্রয় দিল না। তাঁর কূটনৈতিক ভিসা বাতিল করেছে আমেরিকা। ফলে হাসিনার রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে বাড়ছে জটিলতা।

ব্রিটেন এর আগে হাসিনার রাজনৈতিক আশ্রয়ের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে। অর্থাৎ ব্রিটেনে আশ্রয় পাচ্ছেন না হাসিনা। বোন রেহানাকে নিয়ে ভারতে রয়েছেন তিনি। বায়ুসেনার গোপন ডেরায় রাখা হয়েছে হাসিনাকে। সেখান থেকেই তিনি পরবর্তী সিদ্ধানত নেবেন বলে জানা গিয়েছে।

সরকারি চাকরিদে ভাষা শহিদদের পরিবারের জন্য সংরক্ষণের প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছিলেন ছাত্ররা। সেই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে একাধিক ছাত্রের মত্যু হয়। তারপরেই পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার নেয়। হিংসায় তিনশো জনের মৃত্যু হয়েছে। ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল গোটা দেশে। শেষ চেষ্টা করেই ক্ষমতা ধরে রাখতে পারেননি তিনি। পদত্যাগ করে কয়েকঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়তে হয় হাসিনাকে। তারপরেই থামেনি হিংসা। গণভবন থেকে সংসদ ভবনে তাণ্ডব চালানো হয়েছে লুঠপাট করা হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *