বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: দু’বছরের বেশি সময় ধরে মানিকতলার মানুষ বিধায়কহীন। কিন্তু কেন এই অবস্থা? বিরোধীদের অভিযোগ ওই কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী ঠিক করতে পারছিল না।
দাবিদার ছিলেন সাধন পান্ডের পত্নী ও কন্যা। শেষ পর্যন্ত অবশ্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাধন পত্নী সুপ্তিতেই সিল মোহর দেন। মঙ্গলবার এই নিয়ে প্রায় ৪০ মিনিট আলোচনা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনের বৈঠকে সুপ্তি পাণ্ডেকে মানিকতলা কেন্দ্রের প্রার্থী করার পক্ষে অনেকে মত দিয়েছেন বলেই সূত্রের খবর। শুধু তাই নয়, মানিকতলার উপনির্বাচনে ওই কেন্দ্রের কনভেনরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেই সঙ্গে মানিকতলা বিধানসভার চিফ ইলেকশন এজেন্ট করা হয়েছে অনিন্দ্য কিশোর রায়ুতকে। মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যর পরে এই নিয়ে আর কোনো বিতর্ক নেই।
বৈঠক শেষে মমতা ব্যানার্জী বলেন, “সাধনদা আমাদের অনেক পুরনো দিনের কর্মী, বৌদি আমার খুব প্রিয়, তোমরা সবাই মিলে একসাথে কাজ করবে, দল নাম ঘোষণা করবে খুব দ্রুত”। নির্বাচন কমিশন ১০ জুলাই ভোট হওয়ার কথা ঘোষণা করেছে চারটি বিধানসভা কেন্দ্রে। ১৩ তারিখ ভোট গণনা হওয়ার কথা ওই চারটি কেন্দ্রে। মানিকতলা বিধানসভা কেন্দ্রটি প্রাক্তন মন্ত্রী সাধন পাণ্ডের মৃত্যুর পরে ফাঁকা হয়ে যায়। প্রসঙ্গত, মানিকতলা বিধানসভায় কলকাতা পুরসভার অন্তর্গত ৮টি ওয়ার্ড রয়েছে।