বেঙ্গল ওয়াচ ডেস্ক ::প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক প্রবীর ঘোষাল জেট প্লেনে দিল্লি উড়ে গিয়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন।
তারপর যথারীতি ভোটে হেরে একেবারেই নীরব।এখন তিনি কোন দলে? বিষয়টা পরিষ্কার করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
প্রবীর ঘোষাল নির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থীর কাছে হেরে যান তিনি। পরে বারবার দলের বিরুদ্ধে মুখ খুললেও তৃণমূলে ফেরেননি এখনও। আর এবছর বিজয়া দশমীতে ঢাকের তালে একসঙ্গে পা মেলালেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রবীর ঘোষাল। এই ছবি সামনে আসার পরই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করলেন বিজেপির সঙ্গে প্রবীরের আর কোনও সম্পর্ক নেই। গত বছরের ২ মের পর থেকে সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। বুধবার বারবার দলের বিরুদ্ধে মুখ খুললেও তৃণমূলে ফেরেননি এখনও। আর এবছর বিজয়া দশমীতে সেই প্রবীর ঘোষাল ঢাকের তালে একসঙ্গে পা মিলিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও প্রবীর ঘোষাল। এই ছবি সামনে আসার পরই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করলেন বিজেপির সঙ্গে প্রবীরের আর কোনও সম্পর্ক নেই। গত বছরের ২ মের পর থেকে সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। বুধবার বিজয়া দশমীর দিন হুগলির গোঘাটে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এমনটাই বলেন শুভেন্দু।
এ দিন শুভেন্দু বলেন, ‘ওঁর সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই। ২মে-র পর ২১ মাস হতে চলল বিজেপির সঙ্গে ওঁর কোনও ছবি দেখাতে পারবেন না। আমি ১৬ ঘণ্টা দলের সঙ্গে থাকি, আমি জানি।’ একাধিকবার প্রবীরের প্রত্যাবর্তন নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু ঘোষণা হয়নি।
অন্যদিকে, এ দিন শুভেন্দু শাসক দলকে কড়া বার্তা দিয়ে বলেন, আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে সব বুথে প্রার্থী দেব। চোরেদের পঞ্চায়েত ফেলে দিন। ডিসেম্বরের মধ্যে সরকার ফেলে দেওয়ার হুঁশিয়ারি আরও একবার দিতে শোনা গেল তাঁকে। তিনি বললেন, সবে তো ভোর। সন্ধ্যার আগে ঝাঁপ বন্ধ করে দেব। চোরেরাও যাবে। ডিসেম্বরের মধ্যে সরকার স্তব্ধ হয়ে যাবে।প্রবীর ঘোষাল সুযোগ সন্ধানী মানুষ।ওর মতো লোকেরা দলের বোঝা।