বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক:সিবিআইয়ের পর এবার ইডিও আরজি কর হাসপাতালের দুর্নীতির অভিযোগে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করল ।
সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ECIR দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে। আর জি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে আরজি কর হাসপাতালের একাধিক ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
সন্দীপ ঘোষ নাকি আরজি কর হাসপাতালে থাকাকালীন মর্গে থাকা দাবিদারহীন দেহ থেকে অর্গ্যান বের করে সেটি বিক্রি করার চক্র চালাতেন। এছাড়াও হাসপাতালের বায়োমেডিক্যাল ওয়েস্ট নিয়েও একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছেন। আইনবহির্ভুত ভাবেই নাকি সন্দীপ ঘোষ বায়োমেডিক্যাল বর্জ্য পুনর্ব্যবহার করছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছিল।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার পর গোটা দেশে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কলকাতা হাইকোর্ট ঘটনার তদন্তের দায়িত্ব সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছে। তারপর থেকে পর পর ১০ দিন ধরে জেরা করে চলেছে সিবিআই। তাঁর বেলেঘাটার বাড়িকতেও তল্লাশি চালানো হয়েছে। এমনকী সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ চিকিৎসকদের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার পর গোটা দেশে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। কর্মক্ষেত্রে নারী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কলকাতা হাইকোর্ট ঘটনার তদন্তের দায়িত্ব সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিয়েছে। তারপর থেকে পর পর ১০ দিন ধরে জেরা করে চলেছে সিবিআই। তাঁর বেলেঘাটার বাড়িকতেও তল্লাশি চালানো হয়েছে। এমনকী সন্দীপ ঘোষের ঘনিষ্ঠ চিকিৎসকদের বাড়িতেও তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই।
সন্দীপ ঘোষকে জেরায় একাধিক অসঙ্গতি ধরা পড়েছে। তারপরে তার পলিগ্রাফ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয় সিবিআই। একের পর এক জেরায় সন্দীপ রায়ের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। আরজি কর হাসপাতালের পড়ুয়া এবং জুনিয়র চিকিৎসকদের হেনস্থার অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
আরজি কর হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের মৃত্যুর ঘটনাকে ধামা চাপা দিতে আত্মহত্যা বলে চালানোর চেষ্টা করেছিলেন তিনি। এমনকী নির্যাতিতার দেহ তাঁর মা-বাবাকে দেখতে দেওয়া হয়নি। তিন ঘণ্টা ধরে বাইরে বসিয়ে রেখেছিলেন। একবারও নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেননি তিনি। পুরো ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি। এমনই একের পর এক অভিযোগ উঠেছে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে।