বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যে আর জি কর কাণ্ডে শুধু বাংলা নয়, প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছে সারা ভারত। রাজ্য পুলিশ SIT গঠন করে দ্রুত তদন্ত শুরু করেই একজনকে গ্রেফতার করেছে। আর ইতিমধ্যেই সামনে আসছে নানা তথ্য।
* অভিযুক্ত ,সিভিক ভলান্টিয়ার বলে অভিযোগ। সিপি বলেন, “আমাদের চোখে উনি একজন অপরাধী। যাই হোন তিনি একজন অপরাধী। ঘৃণ্য অপরাধে যুক্ত তিনি। সর্বোচ্চ শাস্তি হবে।”
* এই মুহূর্তে জুনিয়র ডাক্তারেরা ৬ দফা দাবি নিয়ে লড়াইয়ে নেমেছেন। তা হলো –
১.অপরাধীকে দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে।
২. বিচারবিভাগীয় স্বচ্ছ তদন্ত করতে হবে। ফাস্ট ট্র্যাক বিচারব্যবস্থা প্রয়োজন।
৩. যথাযথ ডিউটি রুম ও তার নিরাপত্তা থাকা প্রয়োজন।
৪. নিরাপত্তা রক্ষী থাকতে হবে, যাতে এমন ঘটনা আর না ঘটে।
৫. পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে।
৬. আবাসিক হস্টেলে নিরাপত্তা দিতে হবে।
ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট সামনে এসেছে। সেই রিপোর্ট বলছে ভয়ঙ্করভাবে নির্যাতন করে তাঁকে হত্যা করা হয়েচ্ছে। ময়না তদন্তে প্রথমিকভাবে ৪টে রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে –
১) শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়ে থাকতে পারে আরজি কর হাসপাতালের মহিলা চিকিৎসককে।
২. চোখ থেকে বেরিয়ে এসেছে রক্ত, যেটা স্বাভাবিক নয় বলেই মনে করছেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরা। গোপনাঙ্গে পাওয়া গিয়েছে ‘ফ্লুইড।
৩) প্রাথমিক ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ স্পষ্ট হয়েছে।
৪) ঘটনাটি ঘটেছে রাত ৩টে থেকে ভোর ৬টার মধ্যে।
৫) গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে। তাই গলার ডান দিকের হাড় ভেঙে গেছে।
মুখ্যমন্ত্রী বললেন, “ফাঁসির পক্ষে আমি নই। তবে কোনও কোনও ঘটনায় শিক্ষা দেওয়ার জন্য এরকম শাস্তি দরকার, যাতে আর কেউ করার সাহস না পায়।”