বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: মন্দির বা মসজিদের দান বাক্সে অনেক সময় প্রচুর টাকা পয়সা পাওয়া যায়। কিন্তু এবার দান বাক্সে এমন কিছু পাওয়া গেলো যা দেখে সকলে অবাক। প্রতি অমাবস্যায় খোলা হয় মন্দিরের অনুদান বাক্স।
তবে বিশেষ কারণে মাঝের দুমাস অনুদান গোনার কাজ বন্ধ ছিল। শেষ অমাবস্যায় ট্রেজারি খুলতেই চক্ষু চড়কগাছ কর্তৃপক্ষের। মন্দিরে জমা পড়েছে ২৩ কোটি টাকা নগদ। শুধু তাই নয়, রয়েছে ১ কেজি ওজনের সোনার বিস্কুট, রুপোর বন্দুক ও হাতকরা। মন্দিরের ইতিহাসে কোনওদিন এত টাকা জমা পড়েনি বলে জানাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। অবাক হয়েছে সকলে। কিন্তু কে বা কারা এগুলো দান বাক্সে দিয়ে গেলো তা এখনো জানা যায় নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৮৪০ সালে ভোলারাম গুরজার নামে এক দুধ বিক্রেতা স্বপ্নে দেখেন গ্রামের তিনটি জায়গায় শ্রীকৃষ্ণের তিনটি ভিন্ন রূপের মূর্তি মাটির তলায় রয়েছে। স্বপ্নে দেখা জায়গাগুলোতে খনন কার্য চালানো হয়। পাওয়া যায় তিনটি মূর্তি। তা মন্ডপিয়া, ভাদসোদা ও চাপড় গ্রামে প্রতিষ্ঠা করা হয়। মন্ডপিয়া মন্দিরটি এখন শ্রী সানওয়ালিয়া ধাম নামে পরিচিত। রাজস্থানের চিতোরগড় সানওয়ালি শেঠ মন্দিরের ঘটনা। চিতোরগড়-উদয়পুর হাইওয়ের ধারে চিতোরগড় শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই মন্দির।