বেঙ্গল ওয়াচ নিউজ ডেস্ক: অধিকাংশই আসেন একেবারে নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে, ছেলে মেয়েকে পড়াশোনা করাবেন বড় করে মানুষের মত মানুষ করাবেন, এই চিন্তায় থাকে বাবা-মায়ের, কিন্তু আর্থিক অনটন যে বড় বালাই, টাকা পয়সা না থাকলে কোথা থেকে কি যে হবে কেউই বলতে পারবে না।
যার ফলে মাসের ১৫ দিন প্রেজেন্ট এবং 15 দিন অনুপস্থিত, এই ভাবেই চলছে। দিদিমণিরা জানান তারা ঠিকই চলে আসেন সকালে, কিন্তু বাচ্চারা না আসলে কি করবেন তারা? স্কুল ছুট পড়ুয়াদের আবার স্কুলে আনার পরিকল্পনা রাজ্য সরকার নিয়ে এসেছে ঠিকই, তবে তা কতদূর কার্যকর হবে এটা সময় বলবে। শিলিগুড়ির অবস্থাও একই , যে কটি সরকারি স্কুল আছে বা বলতে পারা যায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে, স্কুলে ছাত্রছাত্রীর উপস্থিতি একেবারেই নগণ্য। কিন্তু কিছুই করা নেই, আমরা তো তাদের বাবা মাকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে পারব না, ফলে সমস্যা যেই তিমি রে ছিল সেখানেই থেকে গেছে। কে কবে স্কুলে আসবেন, এবং কে কবে আসবেন না কেউই জানেনা। আর পড়াশোনা শেখা? সেটা তো দূর অস্ত। তবে দিদিমণিরা ভাবছেন একটা পদক্ষেপ তারা নেবেন। তবে সেটা কিভাবে? সময় বলে দেবে।